Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ৩০ বুধবার, এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ | ঢাকা, ২৫ °সে

চট্টগ্রাম-১: আওয়ামী লীগের 'উন্নয়ন' প্রচার, বিএনপিতে একাধিক প্রার্থী

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০১৮, ০৮:৪৪ PM
আপডেট: ৩০ অক্টোবর ২০১৮, ০৮:৪৪ PM

bdmorning Image Preview


ইমাম হোসেন, মীরসরাই প্রতিনিধিঃ

চট্টগ্রামের প্রবেশদ্বার পাহাড় আর সাগরঘেরা জনপদ মীরসরাই। ১৬টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা নিয়ে গঠিত ২৭৮ নম্বর চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই) আসন। জনসমর্থনের দিক দিয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এখানে প্রায় সমান সমান। তবে

প্রতিটি নির্বাচনে এ আসনে অল্প ভোটের ব্যবধানে জয়-পরাজয় নির্ধারণ হয়। যে দল নির্বাচনী মাঠে শক্তি-সামর্থ্য আর কৌশলের রসায়ন ঘটাতে পারবে জয় তাদের সুনিশ্চিত স্বাধীনাত্তোর অতীতে দেখা গেছে প্রতিটি নির্বাচনে।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এ আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির একাধিক প্রার্থী মাঠে নিজের পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেন। তবে বর্তমান ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ অনেকটা গুছিয়েই নিয়েছেন। বিশেষ করে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের একক নেতৃত্বে মীরসরাই আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ অনেকটা ঐক্যবদ্ধ। এবারও দল থেকে মনোনয়ন পাবেন, সংগঠনটির স্থানীয় নেতাদের এমনটাই বিশ্বাস।

বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে নিজেদের হারানো আসন পুনরুদ্ধার করতে হলে সাংগঠনিক ও জনপ্রিয় প্রার্থীকেই মনোনয়ন দিতে হবে এমনটাই মনে করছে দলটির তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। তবে এ আসনে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী থাকায় তার মনোনয়ন পাওয়াটা সহজ হলেও বিএনপির সবাই সমমানের নেতা হওয়ায় তাদের মনোনয়নের ব্যাপারটি অনেকটাই সংকটই হবে।

এর আগে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এক লাখ পাঁচ হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্ধী ছিলেন বিএনপির প্রফেসর এম ডি এম কামাল উদ্দিন চৌধুরী। তিনি পেয়েছিলেন ৯৪ হাজার ৬৬৫ ভোট।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হন ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে এ আসনে ফের লড়াই হবে বড় এই দুই দলের মধ্যেই। তবে এ আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির ভোটের ব্যবধান খুব অল্প।

১৯৯০ সালে ২৭ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে আ'লীগ প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে ২৭ হাজার ভোটে পরাজিত করে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়ী হন নবীন প্রার্থী এম এ জিন্নাহ্।

১৯৯৬ সালে ১৫ (ফেব্রুয়ারি) ৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিরোধী দলবিহীন একক নির্বাচনে যুবদল নেতা এম এ কাশেমকে পরাজিত করে বিএনপি প্রার্থী মনজুরুল আলম বিজয়ী হন।

১৯৯৬ সালের ১২ জুন ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের এ আসন থেকে আ’লীগ প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে প্রায় ৪ হাজার ভোটে পরাজিত করে জয়ী হন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। পরবর্তী সময়ে তিনি আসনটি ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী এম এ জিন্নাহকে পরাজিত করে জয়ী হন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।

২০০১ সালের পহেলা অক্টোবর ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে পরাজিত করে জয়লাভ করেন বিএনপি প্রার্থী এম এ জিন্নাহ্। এসব নির্বাচনে জয়-পরাজয়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যে ভোটের ব্যবধান ছিল পাঁচ হাজার থেকে ১০ হাজারের মধ্যে।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর) ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরীকে পরাজিত করে আ’লীগ প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বিজয়ী হন।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারী দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্ধীতা নির্বাচিত হন এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী হন।

আওয়ামী লীগঃ

এ আসনে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বাস্তবায়ন হওয়া ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরার লক্ষ্যে বিভিন্ন সাংগঠনিক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। ধারণা করা হচ্ছে আগামী নির্বাচনে এ দলটির মূল প্রচারণার রশদ হবে ‘উন্নয়ন’। তবে এ আসনে আওয়ামী লীগের প্রধান ও অন্যতম প্রতিদ্বন্ধী দল বিএনপি এখনো দলীয় কোন্দল নিরসন করতে না পারায় আগামী নির্বাচনে ভোটের মাঠে আওয়ামী লীগ বাড়তি সুবিধা পাবে।

চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ এ আসনে আওয়ামী লীগের উপজেলা কমিটি নিজেদের একমাত্র প্রার্থী হিসেবে বর্তমান সংসদ সদস্য গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম প্রচার করছে। পাশাপাশি যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিকল্প হিসেবে তার মেজ ছেলে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক আইটি ইঞ্জিনিয়ার মাহবুব রহমান রুহেলকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

তবে দলের উপজেলা পর্যায়ে মূল স্রোতের বাইরে থেকে আবারও এ আসনে দল থেকে মনোনয়ন চাইবেন মীরসরাই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গিয়াস উদ্দিন।

এ ছাড়া ও এই আসন থেকে মনোনয়ন চাইবেন চট্টগ্রাম জুনিয়র চেম্বারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও আওয়ামী লীগের আন্তজার্তিক উপ-কমিটির সদস্য এবং তরুণ উদ্যোক্তা নিয়াজ মোর্শেদ এলিটের নাম আলোচনায় আসছে।

গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আগামী নির্বাচনে নিজের প্রার্থিতা নিয়ে বলেন, এটি দলের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনা ঠিক করবেন। দল আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধিতা করব, অন্য কাউকে দিলে তার পক্ষে কাজ করব।

বর্তমান সরকারের সময়ে মীরসরাইয়ের অভূতপূর্ব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরে মোশাররফ হোসেন বলেন, আমরা গত ১০ বছর টানা ক্ষমতায় থেকে মীরসরাইয়ে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেছি। এখানে প্রতিষ্ঠা পেতে যাচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল। যাতে কর্মসংস্থান হবে কমপক্ষে ৩০ লাখ লোকের।

এ ছাড়া এলাকার রাস্তা-ঘাট, পুল-কালভার্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ফায়ার সার্ভিস স্টেশনসহ শত শত কোটি টাকার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন হয়েছে, যা স্বাধীনতার পরবর্তী ৪৭ বছরেও হয়নি। আগামী নির্বাচনে বিএনপি আওয়ামী লীগের উন্নয়নের জোয়ারে ভেসে যাবে। এ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জয় সুনিশ্চিত বলে জানান তিনি।

এ দিকে আওয়ামী লীগের আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী মীরসরাই উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য গিয়াস উদ্দিন এলাকায় নিজের সমর্থিত নেতাকর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন। তিনি আশাবাদী আগামী নির্বাচনে দল তাকেই মনোনয়ন দেবে।

গিয়াস উদ্দিন বলেন, আমি দল থেকে মনোনয়ন চাইব। জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার রাজনৈতিক অবস্থান ও জনসম্পৃক্ততা বিবেচনা করে নিশ্চয়ই আমাকে মনোনয়ন দেবেন। অন্য যে কাউকে দিলে আমি অবশ্যই দলের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করব।

আওয়ামী লীগ থেকে আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী আ’লীগের আন্তজার্তিক উপ-কমিটির সদস্য এবং তরুণ উদ্যোক্তা নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। তিনি এলাকায় মানবাধিকার সংগঠন সহ তিনি বেশ কয়েকটি সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত। এলিট আশাবাদী বর্তমান সময়ে তরুণদের যে জোয়ার, সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে দল তাকেই মনোনয়ন দেবে।

মনোনয়ন চাওয়ার ব্যাপারে এলিট বলেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত। মানুষের জন্য কাজ করাই আমার লক্ষ্য। বড় পরিসরে কাজ করতে আমি আমার দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। তারপরও দল যাকে মনোনয়ন দিবে এককথায় নৌকা প্রতিক যিনি পাবেন তার পক্ষে আমি কাজ করবো।

বিএনপিঃ

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইবেন দলটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, ক্লিপ্টন গ্রুপের চেয়ারম্যান শিল্পপতি প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী। তবে উপজেলা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের সঙ্গে তার দ্বন্ধ থাকায় দলের অভ্যন্তরে তাকে নিয়ে আলোচনা কম।

তবে দলের মনোনয়ন পেতে জোর লবিং এবং নেতাকর্মীদের মন পেতে এলাকায় ব্যাপক সক্রিয় রয়েছেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আমিন।

এ ছাড়া মনোনয়ন চাইবেন উপজেলা চেয়ারম্যন (সাময়িক বরখাস্তকৃত) নুরুল আমিন এবং জাসাস নেতা ও উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম।

এ দিকে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য প্রফেসর কামাল উদ্দিন চৌধুরী ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মীরসরাই আসন থেকে দলের মনোনয়ন নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতা করলেও এবারের নির্বাচন নিয়ে মাঠে তার উপস্থিতি নেই বললেই চলে। যদি অসুস্থতার কারণে তিনি নির্বাচন না করেন তাহলে তার ছোট ভাই ক্লিপ্টন গ্রুপের ডিএমপি মহি উদ্দিন চৌধুরী নির্বাচন করবেন বলে শুনা যাচ্ছে।

আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও মীরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক নুরুল আমিন বলেন, কলেজ থেকে শুরু করে উপজেলা ছাত্রদল, জেলা ছাত্রদল, উপজেলা বিএনপি ও জেলা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন থেকে দীর্ঘকাল জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতি করেছি। এতকাল অনেককে এমপি-উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করতে সহায়তা করেছি। অনেকেই দলের সঙ্গে বেইমানি করে সংকটকালীন মুহূর্তে দূরে সরে গেছে। এবার দলের স্বার্থে দলের নেতাকর্মীদের স্বার্থে নিজেই মনোনয়ন চাইব। দল যদি অন্য কাউকে মনোনয়ন দেয় সে ক্ষেত্রে আমি দল মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করব।

মনোনয়ন প্রত্যাশীদের আরেকজন জাসাস নেতা এবং উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি সামাজিক বিভিন্ন কর্মকান্ডের সঙ্গে যুক্ত আছেন। তিনি বলেন, উপজেলা ছাত্রদল, যুবদল, জাসাস ও বিএনপি সর্বোপরি জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন নিবীড়ভাবে যুক্ত রয়েছি। দলের দুঃসময়ে মাঠের কর্মীদের বুকে আগলে ধরে রেখেছি। আমার বিশ্বাস দল আমাকেই মনোনয়ন দেবে।

জামায়াত, জাপা, বামদল:

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়ার পর থেকে সারা দেশের মতো মীরসরাইতেও জামায়াত ইসলামের কর্মকাণ্ড অনেকটা স্থবির হয়ে আছে। জাতীয় পার্টিও এখানে সংঘঠিত হওয়ার চেষ্টা করছে কিন্তু মিলছে না যথাযথ অভিভাবক। বামদল তাদের সকল কর্মসূচি আগের চেয়ে বেগবান করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অবিরত। ইতিমধ্যে সাবেক শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া মীরসরাইতে সাম্যবাদী দলের একটি কার্যালয়ও উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু সেখানে নেই দলীয় কোন কর্মকাণ্ড।

সব মিলিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সামাজিক রাজনৈতিক আড্ডায় উঠে আসছে দুই দলের একাধিক প্রার্থীর নাম। তবে সকলেই হিসাব কষছেন প্রার্থীদের অতীতের কর্মকাণ্ড, উন্নয়ন এবং সুখে দুঃখে পাশে কাদেরকে পেয়েছেন। সব কাটিয়ে স্ব-স্ব দলের হাইকমাণ্ড এর দিকে তাকিয়ে আছে সকল প্রার্থী।

এ ছাড়াও স্বতন্ত্রপ্রার্থী কয়েকজনের নাম শুনা যাচ্ছে। ইসলামী ঐক্য জোট, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ইসলামী ফ্রন্ট, জাসদ, বাসদ, তরিকত ফেডারেশন, কমিউনিসট পাটি, কল্যাণ পাটি, বিএনএফসহ একাধিক ছোট দল নিরব ভুমিকা পালন করছে।

Bootstrap Image Preview