গত বছরের শুরুতেও মাশরাফিদের বেতন ছিলো জিম্বাবুয়ে ও আয়ারল্যান্ডের খেলোয়াড়দের থেকেও কম। ভালো পারফম্যান্সের তুলোনায় এই বেতন বা ম্যাচ ফি ছিলো খুবই সামান্য। সেই জন্য বেতন ও ম্যাচ ফি বাড়ানোর দাবিতে টাইগার দলের অনেক খেলোয়াড় প্রতিবাদও করেছিলেন। এরপরেই টনক নড়ে ছিলো বিসিবির।
তাঁর পর থেকেই খেলোয়াড়দের বেতন ও ম্যাচ ফি মোটামুটি পর্যায়ে এসেছে। ওয়ানডেতে ম্যাচ ফি ১ লাখ থেকে বেড়ে এখন ২ লাখ টাকা পায় দলের চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়রা।
এছাড়াও চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারদের পাঁচটি গ্রেডে পারিশ্রমিক দিয়ে থাকে বিসিবি। ‘এ প্লাস’ গ্রেডের ক্রিকেটারদের মাসিক বেতন আগে ছিল আড়াই লাখ টাকা। সেটি বেড়ে এখন হয়েছে ৪ লাখ টাকা।
সিনিয়র ক্রিকেটারদের দাবি যদিও ছিল শীর্ষ গ্রেডের জন্য ৮ লাখ টাকা। তবে আলোচনার পর ৪ লাখে ক্রিকেটাররা মোটামুটি সন্তুষ্টই বলে জানা গেছে।
‘এ’ গ্রেডে থাকা ক্রিকেটারদের বেতন ২ লাখ থেকে বেড়ে হয়েছে ৩ লাখ, ‘বি’ গ্রেডে দেড় লাখ থেকে ২ লাখ, ‘সি’ গ্রেডে ১ লাখ থেকে দেড় লাখ ও ‘ডি’ গ্রেডে ৭৫ হাজার থেকে বেড়ে হয়েছে ১ লাখ।
বর্তমানে ম্যাচ ফি ও বেতন নিয়ে বেশ খুশি খেলোয়াড়রা। বাংলাদেশের খেলায় এখন অনেক পরিবর্তন এসেছে । ক্রিকেট বিশ্বে যেকোন দেশ কেই এখন হারিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য তাদের আছে।