যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) পালিত হয়েছে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস-২০১৯। গ্রন্থাগারের গুরুত্ব ও মর্যাদার বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি এবং সবার মধ্যে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে আনন্দ শোভাযাত্রাসহ নানা আয়োজনে পালিত হয় এ দিবস।
মঙ্গলবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার সময় যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার এক আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করে। শোভাযাত্রাটি লাইব্রেরি ভবনের সামনে থেকে শুরু কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ-প্রশাসনিক ভবন হয়ে আবার লাইব্রেরি ভবনের সামনে এসে শেষ হয়। পরে লাইব্রেরি ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সেখানে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ গ্রন্থাগার সমিতির দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও দাবির প্রেক্ষিতে গণতন্ত্রের ধারক ও বাহক ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতি বছর ৫ ফেব্রুয়ারিকে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।
গত বছর হতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এ দিনটি জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। আলোচনা পর্ব শেষে উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান যবিপ্রবির গ্রন্থাগারিক মোহা. আমিনুল হক।
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন যবিপ্রবির ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো: আনিছুর রহমান, জেনেটিক অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শেখ মিজানুর রহমান, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মো: নাজমুল হাসান, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী ড. মো: জাকির হোসেন, যবিপ্রবির রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো: আহসান হাবীব, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো: আব্দুর রশীদ, পরিচালক (হিসাব) মো: জাকির হোসেন, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) পরিতোষ কুমার বিশ্বাস, প্রধান প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন পাটোয়ারি, উপ-গ্রন্থাগারিক স্বপন কুমার বিশ্বাস, সহকারী গ্রন্থাগারিক মো. মেহেদী হাসান, মো: জাহাঙ্গীর কবীর, ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক ফারহানা ইয়াসমিন, ফিশারিজ অ্যান্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের প্রভাষক পূজা বৈদ্য, সৈয়দা মাকসুদা ইয়াসমিন প্রমুখ।