চকবাজারের চুড়িহাট্টায় ওয়াহিদ ম্যানশনসহ বেশ কয়েকটি দোকানে বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক মজুদ থাকায় অগ্নিকাণ্ড ভয়াবহ রূপ নিয়েছিলো।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তদন্ত কমিটির সদস্যরা দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শনের পর বিফ্রিং-এ জানান, ভবনটিতে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা ছিলো না। বার বার বোঝানোর পরও পুরান ঢাকা থেকে রাসায়নিক গুদাম সরানো যায়নি বলে দাবি করেন রাজউক কর্মকর্তা।
বিশেষজ্ঞরাও বলছেন একই কথা। ড্রামে থাকা রাসায়নিক আগুনের সংস্পর্শে এলে বোমার মতো কাজ করে বলে জানালেন বুয়েটের কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. ইয়াসির। রাসায়নিকের কারণেই চকবাজারের আগুন এত দ্রুত ছড়িয়ে যায় বলেও জানান তিনি।
অধ্যাপক ড. ইয়াসির বলেন, ভবনের দোকানে বিপুল পরিমাণ রাসায়নিক মজুদ ছিল এ কারণেই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। রাসায়নিক আগুনের স্পর্শে আসলে বোমার মত কাজ করে, এখানে ঠিক এমনটাই হয়েছে। আগুন লাগার সাথে সাথে বোমার মত চারদিকে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।