ভেজার খাদ্যের বিরুদ্ধে চট্টগ্রাম নগরের পৃথক অভিযান চালিয়েছে র্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আখতারুজ্জামান। অভিযানে নোংরা পরিবেশে ভেজাল পণ্যদিয়ে খাদ্য তৈরী অপরাধে দুটি প্রতিষ্টানকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
শনিবার (১১ মে) বিকেলে পরিচালিত এ অভিযানে নেতৃত্বে দেন র্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আখতারুজ্জামান।
নগরীর হামজারমাগ এলাকায় মধুবনের কেক-বিস্কুট তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ানের (র্যাব) ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় পচা ডিম ও বাসি পামওয়েল দিয়ে কেক ও বিস্কুট তৈরির প্রমাণ পাওয়ায় কারখানা মালিককে ২লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
র্যাব-৭ এর মিডিয়া অফিসার এএসপি মো. মাশকুর রহমান জানান, ভেজালবিরোধী নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে মধুবনের কারখানায় অভিযান চালায় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় নোংরা পরিবেশে খাবার তৈরি এবং পচা ডিম ও বাসি পামওয়েল দিয়ে কেক ও বিস্কুট তৈরির দায়ে কারখানা মালিককে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সাধারণ মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে যারা খাদ্যে ভেজাল দেয় এবং যারা ভেজাল খাদ্য বিক্রি করে তাদের বিরুদ্ধে র্যাবের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
অভিযানে র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী হাসান, সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) কাজী মো. তারেক আজিজ, ভোক্তা অধিকার ও বিএসটিআই এর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য তৈরি এবং পচা সিরকায় মিষ্টি সংরক্ষণের দায়ে বনফুলকে চার লাখ টাকা জরিমানা করেছে এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ানের (র্যাব) ভ্রাম্যমাণ আদালত। শনিবার (১১ মে) বিকেলে পরিচালিত এ অভিযানে নেতৃত্বে দেন র্যাব সদর দফতরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আখতারুজ্জামান।
র্যাব-৭ এর মিডিয়া অফিসার এএসপি মো. মাশকুর রহমান জানান, জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর উপকরণ দিয়ে নগরের বায়েজিদে বনফুলের কারখানায় মিষ্টি তৈরি হয়- এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বনফুলকে চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
সাধারণ মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে নগরের বিভিন্ন খাবার তৈরির কারখানা, রেস্টুরেন্ট ও সুপার শপে র্যাবের ভোজালবিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
অভিযানে র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মেহেদী হাসান, সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) কাজী মো. তারেক আজিজ, ভোক্তা অধিকার ও বিএসটিআই এর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।