নিয়মিত বিরতিতে টপঅর্ডারের ৩ ব্যাটসম্যান হারিয়ে চাপে পড়েছিল কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স। তবে থেকে গেছেন ভানুকা রাজাপাকশে। দুর্দান্ত খেলছেন তিনি। এরই মধ্যে ফিফটি তুলে নিয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার। এখন স্ট্রোকের ফুলঝুরি ছোটাচ্ছেন তিনি। তাতে লড়াকু পুঁজি মিললো কুমিল্লার।
২০ ওভার শেষে ৩ উইকেটে ১৬০ রান করেছে তারা। রাজাপাকশে ৯৬ রান করেন।
সোমবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নেন ঢাকা প্লাটুন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। ফলে আগে ব্যাট করতে নামে দাসুন শানাকার কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স।তবে শুরুটা শুভ হয়নি তাদের। ভূমিকাতেই মেহেদি হাসানের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফেরেন সৌম্য সরকার।
পরে সাব্বির রহমানকে নিয়ে খেলা ধরার চেষ্টা করেন ভানুকা রাজাপাকশে। তবে সমর্থন জোগাতে পারেননি অফফর্মে থাকা সাব্বির। একই বোলারের বলে ফেরত আসেন তিনি। এরপর ডেভিড মালানকে নিয়ে দলকে টেনে তোলার প্রচেষ্টা চালান রাজাপাকশে। কিন্তু সঙ্গ দিতে পারেননি মালান। শাদাব খানের শিকার হন তিনি।
এখন পর্যন্ত ৪টি করে ম্যাচ খেলেছে কুমিল্লা-ঢাকা। ২টি করে জয় পেয়েছে উভয় দলই। তবে নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় পয়েন্ট টেবিলে ৪ নম্বরে আছে কুমিল্লা। আর ৫ নম্বরে রয়েছে ঢাকা।
কুমিল্লা ওয়ারিয়র্স একাদশ: ভানুকা রাজাপাকশে, সৌম্য সরকার, সাব্বির রহমান, ডেভিড মালান, ইয়াসির আলি রাব্বি, দাসুন শানাকা (অধিনায়ক), মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন (উইকেটরক্ষক), রবিউল ইসলাম রবি, সুমন খান, মুজিব-উর রহমান ও আল -আমিন হোসেন।
ঢাকা প্লাটুন একাদশ: তামিম ইকবাল, এনামুল হক বিজয় (উইকেটরক্ষক), মুমিনুল হক, জাকের আলী, আসিফ আলী, মেহেদী হাসান, শহীদ আফ্রিদি, শাদাব খান, মাশরাফি বিন মুর্তজা (অধিনায়ক), ওয়াহাব রিয়াজ ও হাসান মাহমুদ।