ফেসবুকে পবিত্র কাবা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় এক ভারতীয় শ্রমিককে গ্রেফতার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
ওই সৌদি প্রবাসী ওই শ্রমিকের নাম হরিশ বাঙ্গেরা। তিনি ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কুন্দপুরের বাসিন্দা। সৌদি আরবের একটি গলফ কার্টুন কারখানায় এসি মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন হরিশ।
শুধু ইসলাম ধর্মীয় সবচাইতে বড় পূণ্যস্থান কাবাকে নিয়েই নয় সৌদি আরবের বর্তমান ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমানকে নিয়েও বিরূপ মন্তব্য করেছেন হরিশ বাঙ্গেরা। ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক ধর্মবিদ্বেষী স্ট্যাটাস দেয়ায় গত ১৯ ডিসেম্বর এই ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছে দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
এছাড়াও ডেকান হেরাল্ড, টাইমস নাউ নিউজ অনলাইন গণমাধ্যমেও এ বিষয়ে বিস্তারিত খবর প্রকাশিত হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, গ্রেফতারের পরপরই হরিশ বাঙ্গেরাকে ওই কারখানা থেকে চাকরিচ্যুত করেছে কর্তৃপক্ষ। তিনি ।
গত ১৯ ডিসেম্বর হরিশ বাঙ্গেরা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পবিত্র কাবার একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, আমার সকল হিন্দু বন্ধুরা, পরবর্তী রাম মন্দির হবে মক্কায়। জয় শ্রী রাম। মোদি আমাদের সঙ্গে আছেন
এরপর তার এ পোস্টটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে হরিশকে গ্রেফতার করে তার কঠোর শাস্তির দাবি জানায় সৌদি প্রবাসীরা।
এ ঘটনার দুই দিন পরই সৌদি আরবের প্রিন্সকে নিয়ে তার আইডি থেকে আরেকটি স্ট্যাটাস পোস্ট হয়। যেখানে সৌদি প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমানের ছবি দিয়ে লেখা হয়, This dog is from Congress pray. Saudi Arabia king dog.
বিষয়টি সৌদি কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে তাকে গ্রেফতার করে সৌদি পুলিশ।
ভারতে অবস্থানরত হরিশ বাঙ্গেরার স্ত্রী সুমনা দাবি, তার স্বামীর আইডিটি হ্যাক হয়েছে। তার স্বামী ষড়যন্ত্রের শিকার। শত্রুতাবশত দুর্বৃত্তরা হরিশের ফেসবুক আইডিতে ঢুকে এ ধরণের বিরূপ মন্তব্য করেছেন। গত ২১ ডিসেম্বর স্থানীয় থানায় একটি লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন হরিশের স্ত্রী।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক কিছু ভারতীয় সংস্থা হরিশ বাঙ্গেরার মুক্তির জন্য সৌদি প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছে বলে জানা গেছে।
এছাড়া কর্ণাটকের কিছু সংগঠন ও আনিওয়াসি ভারতীয়ারু নামের একটি সংগঠন হরিশের দ্রুত মুক্তির জন্য কাজ করছে।
সংগঠনগুলো থেকে দাবি করা হচ্ছে, হরিশ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিঅ্যাক্টিভেট করেছিল। কিন্তু এর কয়েক ঘণ্টা পরেই তার নামে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে সেখান থেকে সাম্প্রদায়িক স্ট্যাটাস ছড়ানো হয়।
ফেসবুকে পবিত্র কাবা নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় এক ভারতীয় শ্রমিককে গ্রেফতার করেছে সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
ওই সৌদি প্রবাসী ওই শ্রমিকের নাম হরিশ বাঙ্গেরা। তিনি ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কুন্দপুরের বাসিন্দা। সৌদি আরবের একটি গলফ কার্টুন কারখানায় এসি মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন হরিশ।
শুধু ইসলাম ধর্মীয় সবচাইতে বড় পূণ্যস্থান কাবাকে নিয়েই নয় সৌদি আরবের বর্তমান ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমানকে নিয়েও বিরূপ মন্তব্য করেছেন হরিশ বাঙ্গেরা। ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক ধর্মবিদ্বেষী স্ট্যাটাস দেয়ায় গত ১৯ ডিসেম্বর এই ভারতীয়কে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছে দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
এছাড়াও ডেকান হেরাল্ড, টাইমস নাউ নিউজ অনলাইন গণমাধ্যমেও এ বিষয়ে বিস্তারিত খবর প্রকাশিত হয়েছে।
সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, গ্রেফতারের পরপরই হরিশ বাঙ্গেরাকে ওই কারখানা থেকে চাকরিচ্যুত করেছে কর্তৃপক্ষ। তিনি ।
গত ১৯ ডিসেম্বর হরিশ বাঙ্গেরা তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পবিত্র কাবার একটি ছবি পোস্ট করে লেখেন, আমার সকল হিন্দু বন্ধুরা, পরবর্তী রাম মন্দির হবে মক্কায়। জয় শ্রী রাম। মোদি আমাদের সঙ্গে আছেন। এরপর তার এ পোস্টটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে হরিশকে গ্রেফতার করে তার কঠোর শাস্তির দাবি জানায় সৌদি প্রবাসীরা।
এ ঘটনার দুই দিন পরই সৌদি আরবের প্রিন্সকে নিয়ে তার আইডি থেকে আরেকটি স্ট্যাটাস পোস্ট হয়। যেখানে সৌদি প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমানের ছবি দিয়ে লেখা হয়, This dog is from Congress pray. Saudi Arabia king dog.
বিষয়টি সৌদি কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে তাকে গ্রেফতার করে সৌদি পুলিশ।
ভারতে অবস্থানরত হরিশ বাঙ্গেরার স্ত্রী সুমনা দাবি, তার স্বামীর আইডিটি হ্যাক হয়েছে। তার স্বামী ষড়যন্ত্রের শিকার। শত্রুতাবশত দুর্বৃত্তরা হরিশের ফেসবুক আইডিতে ঢুকে এ ধরণের বিরূপ মন্তব্য করেছেন। গত ২১ ডিসেম্বর স্থানীয় থানায় একটি লিখিত অভিযোগও দিয়েছেন হরিশের স্ত্রী।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক কিছু ভারতীয় সংস্থা হরিশ বাঙ্গেরার মুক্তির জন্য সৌদি প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছে বলে জানা গেছে।
এছাড়া কর্ণাটকের কিছু সংগঠন ও আনিওয়াসি ভারতীয়ারু নামের একটি সংগঠন হরিশের দ্রুত মুক্তির জন্য কাজ করছে।
সংগঠনগুলো থেকে দাবি করা হচ্ছে, হরিশ তার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিঅ্যাক্টিভেট করেছিল। কিন্তু এর কয়েক ঘণ্টা পরেই তার নামে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলে সেখান থেকে সাম্প্রদায়িক স্ট্যাটাস ছড়ানো হয়।