সিলেট থান্ডারের কাছে নিয়মরক্ষার ম্যাচ হলেও কুমিল্লা ওয়ারিওয়রসের কাছে বিপিএলে টিকে থাকার লড়াই। শেষ চারের টিকে থাকার লক্ষে প্রথমে টসে জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিন্ধান্ত নেয় কুমিল্লা।
অন্যদিকে বিপিএলে নিজেদের শেষ ম্যাচে জয় স্বাদ পেতে মরিয়া সিলেট। বিপিএলের ইতিহাসে এই আসরই সিলেটের সব থেকে জঘন্য পারফম্যান্স। ১২ ম্যাচে মাত্র ১টি জয়।
তাই শেষ ম্যাচে জয়ের আশায় ব্যাটিংয়ে তাঁরা খুব একটা বড় স্কোর করতে পারেনি। আব্দুল মজিদের ৪৫ রান ছিলো সর্বোচ্চ স্কোর। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৪১ রান করে সিলেট।
সিলেটের দেওয়া এ রানের লক্ষে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুতেই চাপের মুখে পড়ে কুমিল্লা। প্রথম ৬ ওভারে দেখা যায়নি কোন বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারি। মিরপুরের এই বোলিংবান্ধব উইকেটেকে যেন রান করা কঠিন হয়ে পড়ে সৌম্যদের জন্য।
সাত ওভারের মধ্যেই তাঁরা হারিয়ে বসে তিন উইকেট। এক দিকে উইকেটের চাপ সেই সাথে রানের।এই দুই চাপ কাটিয়ে উঠতে ব্যাটিংয়ে হাল ধরেন সৌম্য ও মালান। এই দু ব্যাটসম্যানের সফল জুটিতে ৫ উইকেটের জয় পায় কুমিল্লা। ব্যাট হাতে মালান ৫৮ ও সৌম্য অপরাজিত ৫৩ রান করেন।