Bootstrap Image Preview
ঢাকা, ০৮ বৃহস্পতিবার, মে ২০২৫ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩২ | ঢাকা, ২৫ °সে

অরিত্রীর আত্মহত্যা মামলার : সাক্ষ্যগ্রহণ ৫ জানুয়ারি

বিডিমর্নিং ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৯ ডিসেম্বর ২০২০, ০৪:৩৪ PM
আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০২০, ০৪:৩৪ PM

bdmorning Image Preview


ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীকে আত্মহত্যার প্ররোচনায় দেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

বুধবার (৯ ডিসেম্বর) ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল আলম এ দিন ধার্য করেন। এদিন মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। আসামি পক্ষের আইনজীবী অসুস্থ থাকায় সময়ের আবেদন করলে বিচারক তা মঞ্জুর করে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর এ মামলার বাদী ও অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারীর জবানবন্দির মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহন শুরু হয়। এরপরে চলতি বছরের ২৩ আগস্ট অরিত্রী মা বিউটি অধিকারী আদালতে সাক্ষ্য দেন। তবে এদিন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা জেরা না করার পরবর্তীতে জেরা করার আবেদন করেন। ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় তার বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০১৯ সালের ২০ মার্চ এ দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার।

মামলার এজাহারে অরিত্রীর আত্মহত্যার কারণ সম্পর্কে বলা হয়, অরিত্রীর স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল। ২ ডিসেম্বর (২০১৮) সমাজবিজ্ঞান পরীক্ষা চলার সময় তার কাছে একটি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এজন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ আমাদের (বাবা-মা) ডেকে পাঠায়। ৩ ডিসেম্বর স্কুলে গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ আমাদের জানায়, অরিত্রী মোবাইল ফোনে নকল করছিল, তাই তাকে বহিষ্কারের (টিসি) সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।এজাহারে অরিত্রীর বাবা আরও উল্লেখ করেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ মেয়ের সামনে আমাকে (বাবা) অনেক অপমান করে। এ অপমান এবং পরীক্ষা দিতে না পারার মানসিক আঘাত সইতে না পেরে সে (অরিত্রী) আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।

Bootstrap Image Preview